“ডু ইউ নো, গেটিং দ্যা বেঙ্গলি ল্যাঙ্গুয়েজ উই হ্যাড টু পে অ্যা লট অফ ব্লাড এন্ড স্যাক্রিফাইজ?”
গুরুগম্ভীর কণ্ঠে বয়ান ছাড়িয়া বাবুমশাই চুরুটে দিলেন টান।
গিন্নি তখন উদাস হইয়া কহেন “কস্ট অফ ব্লাড, কস্ট অফ ব্লাড”।
বাবুর ছেলে অনেক ছোট, স্যান্ডার্ড-থ্রিতে উঠিয়াছে মাত্র,
তবু বুঝিলো বিষয় মর্মান্ত, শিখিয়া নিলো দুটি শব্দ – “ল্যাঙ্গুয়েজ ডে”।
হেডফোন খুলিয়া মেয়ে বলে “আর ইউ টকিং এবাউট নাইনটিন ফিফটিটু?”
বাবুমশাই তখন গেলেন ক্ষ্যাপিয়া;
এতো বড় দামড়া মেয়ে,
তবু জানে না ভাষা দিবস নিয়ে!
মেয়ে বলে “সরি পাপা, আই জাস্ট ফরগট অ্যা লিটল বিট”।
পরদিন – ফেব্রুয়ারীর একুশ তারিখ,
পরিবারের সবাই মিলিয়া, জুতোজুড়ো ঘরে রাখিয়া
একগুচ্ছ ফুল বাঁধাই করিয়া, ছুটিয়া চলিলো দলবল নিয়া।
বুলবুলিতে ফুল ফুটাইয়া, গাইছে তারা মিলিয়া-মিশিয়া
“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী”।
No comments:
Post a Comment